কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়


কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়?

আপনি কি অনলাইন থেকে  ফ্রি  টাকা, ইনকাম করার উপায়  সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। আপনাদের মনের মধ্যে একটা সবারই প্রশ্ন রয়েছে আসলেই কি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায়, হ্যাঁ সত্যিই অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় এবং বাংলাদেশেই হাজার হাজার ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা ঘরে বসেই লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। অনেকেই অনলাইন থেকে ঘরে বসেই টাকা ইনকাম করে।

  

কিভাবে-ফ্রিতে-টাকা-ইনকাম-করা-যায়

বর্তমানে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন, কিংবা ল্যাপটপ ও কম্পিউটারের মাধ্যমেই আপনারা অনলাইন থেকে মূলত ইনকামটা করতে পারবেন । আপনাদের মধ্যে অনেকেই মনে করে অনলাইন থেকে  টাকা ইনকাম করা খুব কঠিন। কিন্তু আপনি যদি সঠিক নিয়ম গুলো মেনে কাজ করতে পারেন তাহলে আপনি ঘরে বসেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আজকের এই পোস্টে অনলাইন থেকে ফ্রি টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

     পোস্ট সূচিপত্রঃ অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়

অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়

অনেকেই অনলাইন থেকে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় গুলো জানতে চেয়ে থাকেন। আপনারা ভাবেন অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা খুব কঠিন । কিন্তু এখন এমন সময় চলে এসেছে যে সাধারণ মানুষ চাইলেও অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবে তবে এটার জন্য তার মনের ইচ্ছা শক্তি মনোযোগ এবং মোবাইল বা ল্যাপটপ চালানো আর ইন্টারনেট ব্যবহার করা জানলেই। অনলাইন থেকে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা শুরু করতে পারবেন। বর্তমানে অনলাইনে কাজ করার জন্য অনেক উপায় রয়েছে।

যেমন ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেজ, ইনস্টাগ্রাম, এফিলেট মার্কেটিং, কনটেন্ট, রাইটিং, অনলাইন টিউশনি, ই-কমার্স অথবা প্রোডাক্ট রিসিভ করে ইনকাম। আবার অনেকেই মোবাইল অ্যাপস ব্যবহার করে ইনকাম করে থাকে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে সবচেয়ে সহজ উপায় কোনটা ? আপনি যদি একেবারে নতুন হন, তাহলে আপনি ফেসবুক মার্কেটিং বা ইউটিউব দিয়ে শুরু করাই ভালো হবে। ফেসবুক পেজ খুলে মজার মজার ভিডিও ছোট গল্প, শিক্ষানীয় অথবা মোটিভেশনাল ভিডিও বানিয়ে পোস্ট করতে পারেন। পেজ ভিউ আর ফলোয়ার্স পারলে ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে বা সুযোগ পাবেন আপনি।

কিভাবে-ফ্রিতে-টাকা-ইনকাম-করা-যায়


এবার ফেসবুক পেজ থেকে যদি আপনার মনিটাইজেশন চালু হয়ে যায় ,নিয়মিত সুন্দর সুন্দর এবং মান সম্মান তো ভিডিও পোস্ট করবেন তাহলে, ফেসবুক থেকে আপনার ভালো পরিমান। ইনকাম আসবে। আবার যদি আপনি লেখালেখি পছন্দ করেন, তাহলে ব্লক বা ওয়েবসাইট বানিয়ে লিখে ইনকাম করতে পারেন। তাহলে গুগল এডসেন্স, স্পনসর পোস্ট বা বিভিন্ন পণ্যের রিভিউ করে। সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আবার অনেকেই মার্কেটপ্লেস কাজ করে ইনকাম করছে। যেমন ফাইবার, আপ ওয়ার্, ফ্রিল্যান্সা্‌র, ইত্যাদি। আপনি যদি দক্ষ ও অভিজ্ঞতার সহকারে অনলাইনে বিভিন্ন কাজ সম্পর্কে ধারণা থাকে তাহলে আপনি ফাইবার আপনার ওয়ার্ক ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদিতে ভালো পরিমাণের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।


এ সমস্ত মার্কেট মার্কেট প্লেস গুলোতে অ্যাকাউন্ট খুলে রাখলে কাজ পাওয়া যায়। এখানে বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট কাজ পাওয়া যায় যেমন ছবি এডিট করা, আর্ট তৈরি কর্‌, ডিজাইন করে দেওয়া, আর্টিকেল লেখা অথবা ফেসবুক পেজ ম্যানেজমেন্ট এইসব কাজ করে ইনকাম করা যায়। সবচেয়ে বলা যায়, একবার শুরু করতে পারলে ধীরে ধীরে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কোনটা আপনার জন্য সহজ ও লাভজনক। তবে একটা কথা মাথায় রাখবে অনলাইনে সফল হতে হলে আপনাকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে এবং নিয়মিত পরিশ্রম করতে হবে, অনলাইনে যারা বেশি পরিশ্রম করে বা সময় দেয় তারাই মূলত দিনশেষে ভালো একটা এমাউন্টের ইনকাম করতে পারে।

আরো পড়ুনঃ  বিস্তারিত জানতে কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়

বাসায় বসে মোবাইল দিয়ে আয় করার উপায়

আগে আমাদের ইনকাম করার জন্য ঘরের বাহিরে বের হতে হতো, বের হয়ে চাকরি করতে হত, এবং কোন না কোন ব্যবসা করতে হতো। কিন্তু এখন সময় বদলে গেছে কেননা এখন ঘরে বসেই আয় করা যায়। এখন শুধুমাত্র একটা স্মার্টফোন আর ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেই, ঘরে বসেই কাজ করে ইনকাম করা যায়। অনেকেই এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে প্রতিদিন ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করছে। অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, মোবাইল দিয়ে কি সত্যি টাকা ইনকাম করা যায়? তাহলে প্রথমেই বলা যায় ফেসবুক পেজ বা youtube চ্যানেলের কথা। যদি আপনি রান্না, গল্প, ও মজার মজার ভিডিও  টিপস শেয়ার করতে পারেন

                    
কিভাবে-ফ্রিতে-টাকা-ইনকাম-করা-যায়

                                
তাহলে, মোবাইল দিয়ে এসব ভিডিও বানিয়ে ঘরে বসেই ইউটিউব এবং ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার পেজ এবং চ্যানেল ধীরে ধীরে বড় হবে, আপনার অভিজ্ঞতা বাড়বে এবং ইনকাম ও বাড়তে থাকবে। এরপরে, আপনি চাইলে অনলাইনে ক্লাস নেওয়া বা টিউশনে পড়াতে পারেন। তাহলে ক্লাসের বাচ্চাদের সেই বিষয়ে অনলাইনের মাধ্যমে পরিয়ে ইনকাম করতে পারবে। এরপরে, ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস অ্যাকাউন্ট খুলে রেখে সেখানে ছোট ছোট কাজ নিয়ে ইনকাম করতে পারেন যেমন ডাটা এন্ট্রি কন্টেন রাইটিং ডিজাইন ইত্যাদি।


এরপরে অ্যাপ রিভিউ বা রেফারেল করে ইনকাম। বেশ কিছু অ্যাপস রয়েছে যেগুলো অনেক রেফারেল করলে টাকা দিয়ে থাকে যেমন-, বিকাশ, নগদ, টোনাটুনি ইত্যাদি। আবার কিছু কিছু অ্যাপস মাঝে মাঝে champion রেফার বোনাস দিয়ে থাকে। এছাড়াও অনলাইনে প্রোডাক্ট রিভিউ, বা ড্রপ শিপিং, করেও ইনকাম করতে পারেন। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রোডাক্ট ছবি তুলে, ফেল করে সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। যেমন-দারাজ অথবা ফেসবুক মার্কেটপ্লেস। সবশেষে বলা যায় এই সবগুলোই আপনি মোবাইল দিয়ে কাজ করতে পারবেন শুধুমাত্র ইচ্ছা শক্তি, ধৈর্য,এবং নিয়মিত চেষ্টা করলেই সম্ভব।

ফ্রিল্যান্সিং না জেনেও কিভাবে ইনকাম করা যাবে


অনেকেই মনে করেন ফ্রিল্যান্সিং না জানলে হয়তো অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা সম্ভব না। আসলে সত্যি কথা বলতে এই বিষয়টি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। কিন্তু আপনি ফ্রিল্যান্সিং না জেনেও অনলাইন থেকে অনেক রকম উপায় ইনকাম করতে পারবেন । শুধুমাত্র আপনার ইচ্ছাশক্তি, ধৈর্য ও মনোযোগ থাকলেই আপনি শুরু করতে পারবেন। যদি আপনি ফেসবুক চালাতে পারেন। তাহলে একটা পেজ খুলে ছোট ছোট ভিডিও ও গল্প বা তথ্যভিত্তিক ভিডিও তৈরি করে সেখানে আপলোড করতে পারেন। নিয়মিত পোস্ট করলে সময়ের সাথে সাথে পেজ বড় হবে এবং ফেসবুক আপনাকে ইনকাম করার।


আরেকটি উপায় হচ্ছে ইউটিউবে ভিডিও বানানো জন্য প্রফেশনাল হতে হবে। আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ট্রাভেল ভিডিও ও মজার মজার ভিডিও শিক্ষানীয় ভিডিও অথবা গল্পের ভিডিও অথবা সিনেমা বা নাটকের ছোট্ট ছোট্ট করে ক্লিপ আকারে তৈরি করে ইউটিউবে যদি আপনি আপলোড করেন, কিছুদিন নিয়মিত ভিডিও আপলোড করার পর ভিউ বাড়বে আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বাড়বে এবং আপনি ইনকাম করতে পারবেন।, এছাড়াও বিভিন্ন অ্যাপস রয়েছে রেফারেল অনলাইন প্রোডাক্ট সেল কিংবা কনটেন্ট লিখে ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং জানেন না বলে হতাশ হওয়ার কিছুই নেই। ছোট ছোট কাজ থেকে শুরু করুন ধীরে ধীরে সফলতা পাবেন।


    ড্রপ শিপিং করে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করুন

ড্রপ শিপিং হল এমন একটি পদ্ধতি বা টাকা ইনকাম করার জন্য একটি খুবই  সহজে একটি মাধ্যম। এখানে আপনি বিনা টাকায় ইনকাম করতে পারবেন, তবে এটির জন্য আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন বা ডেস্কটপ ল্যাপটপ দিয়ে কাজ করতে পারবেন এবং ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। এখন আপনারা প্রশ্ন করতে পারেন আসলে ড্রপ শিপিং টা কি? হলো এমন একটি অনলাইন ব্যবসা যেখানে বিনা টাকায় ব্যবসা করা সম্ভব।


আরো যদি ভালোভাবে বুঝায় এই ব্যবসাতে কোন পণ্য টাকা দিয়ে কিনে রাখার প্রয়োজন হয় না। শুধুমাত্র আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে যেখানে আপনি বিভিন্ন সাপ্লায়ার দের কাছ থেকে পণ্য নিয়ে আপনার ওয়েবসাইটে শেয়ার দিয়ে রাখলে সেল করতে পারলে আপনি ভালো একটা প্রফিট পাবেন। এবং কি এখানে আপনার কোনরকম হাত থাকবে না কাস্টমার যদি অর্ডার করে তাহলে আপনার সাপ্লাইয়ারি অর্ডারটি ডেলিভারি দিবে। এ বিষয়ে আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পার।

       
কিভাবে-ফ্রিতে-টাকা-ইনকাম-করা-যায়

  
এখন আপনি ভাবতে পারেন সাপ্লায়ার পাবেন কোথায়? আপনি যদি, দারাজ থেকে অথবা ইন্টারন্যাশনাল সাইট (আলি এক্সপ্রেস ও অ্যামাজন এবং আলিবাবা) এগুলোও কিন্তু এফিলেট দিয়ে থাকে। তো আপনি খুব সহজেই এই ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখতে পারবেন সেখানে বিভিন্ন ধরনের পণ্য রয়েছে সেখান থেকে আপনি আপনার মন মতন পণ্য নিয়ে আপনি অ্যাফিলেট করতে পারবেন। ক এটি করার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন পণ্যের জন্য বিভিন্ন রকম কমিশন নিতে পারবেন সেটা হতে পারে ১০% ১৫% এবং ৫০%। তবে আপনাকে ওখানকার বিভিন্ন ধরনের পণ্য সেল করতে হবে।


আপনি যদি এই কাজটি করতে চান তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে এই কাজটি সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে হবে বুঝতে হবে এবং কাজটি কিভাবে করে সে বিষয়ে স্টাডি করতে হবে। আমরা আপনাকে বলতে পারি, ড্রপ শিপিং করতে হলে আপনাকে সর্ব প্রথম একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আপনি (Shopify) ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাকাউন্টটি ক্রিয়েট করতে হবে। তারপরে আপনার ইচ্ছামত পণ্য  এফিলেট করতে পারবেন। এখানে আপনাকে মোটামুটি একটা ধারণা দিলাম। বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন

গ্রাফিক্স ডিজাইন করে লাখ টাকা ইনকাম করা যায়?

ভাবছেন কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়? আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন জানেন তাহলে বর্তমানে ঘরে বসে আপনি লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারেন। এই ইন্টারনেটের জড়ানো পৃথিবীতে এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ অনেক সহজ হয়ে পড়ছে। আপনি যদি টুকটাক ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারেন তাহলে আপনি মাসের উপর মাস ঘরে বসে থেকেই প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সেটা কেমন ডিজাইন আজ এ পোস্টটি পড়ে জেনে যান এখান থেকে। যেমন ধরেন লোগো বানানো, পোস্টার ডিজাইন করা, ইউটিউব বা ফেসবুকের থাম্নেল ডিজাইন করা ইত্যাদি।


গ্রাফিক ডিজাইনের মধ্যে বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক যুবসমাজ ইনকাম একটি সোর্স খুঁজে পেয়েছে। আপনি যদি অ্যাডভান্স লেভেলের  গ্রাফিক্স ডিজাইন পারেন তাহলে আপনি বিদেশ বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকরি পেতে পারেন। বর্তমানে বাংলাদেশের গ্রাফিক্স ডিজাইনের খুবই ঘাটতি রয়েছে।  এই ঘাটটির জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইনের অনেক দামও আছে। তাই আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ জানেন তাহলে আপনি ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আর আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ না জেনে থাকেন তাহলে , আপনার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে আপনি তিন মাসের মধ্যেই সম্পূর্ণ ভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারবেন, ইনকাম শুরু করতে পারবেন। এই গ্রাফিক্স ডিজাইনের কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন


এখন আপনারা ভাবতে পারেন হয়তো গ্রাফিক্স ডিজাইন করার জন্য কি কি লাগে? সর্বপ্রথম গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য লাগে হার্ডওয়ার তারপর লাগে সফটওয়্যার। আপনার বাসায় যদি পিসি বা ল্যাপটপ থাকে তাহলে আপনি সহজেই একজন ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন অথবা গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে পারবেন। এখন আসা যাক সফটওয়্যার বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার পাওয়া যায়। 

গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য কি কি লাগে

সর্বপ্রথম গ্রাফিক্স ডিজাইন এর জন্য লাগে হার্ডওয়ার্ক তারপরে সফটওয়্যার ।  আপনার বাসায় যদি পিসি বা ল্যাপটপ থাকে তাহলে আপনি সহজেই একজন ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন বা গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে পারবেন এখন আর আসা যাক সফটওয়্যার এখন মার্কেটে অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায় তবে এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও অন্যতম সফটওয়্যার বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার পাওয়া যায়। এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় আছে যেমন ফটোশপ ক্যানভাস ইত্যাদি এর মধ্যে আপনি খুব সহজে গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারবেন এবং দিন শেষে একটা ভালো একটা আর্নিং সোর্স থাকবে আপনার যদি আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন টা ভালোভাবে করতে পারেন দক্ষতার সাথে।

ফাইবারে কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়

ফাইবার হল একটি জনপ্রিয় ক্ল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম। এখানে সব ধরনের ডিজাইন সার্ভিস দেওয়া হয়। ফাইবারের ডিজিটাল সার্ভিস বিক্রি করা হয় এবং ক্রয় বিক্রয় দুটোই করা হয়। মূলত ফাইবার হলো ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য খুবই জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম। যেখানে তাদের ফ্রিল্যান্সিং রা ইনকামের ভান্ডারখানা বলে থাকে। ফাইবারে সার্ভিস দিয়ে আপনি মাসে প্রায় লক্ষাধিক টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন। যেমন ধরুন একজন কাস্টমার এখন আপনি আর্টিকেল রাইটিং করবেন কিন্তু এখন আপনি কোন টপিক খুঁজে পাচ্ছেন না বা কোন কিওয়ার্ড খুঁজে পাচ্ছেন না। এখন আপনি ফাইবারে প্রবেশ করলেন। 


 
কিভাবে-ফ্রিতে-টাকা-ইনকাম-করা-যায়


এবং মনে করেন আপনি আমার ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুঁজে পেলেন না আমি টপিক খুঁজে দেব এর জন্য আমাকে আপনার 25 থেকে 30 ডলার পর্যন্ত টাকা প্রোভাইড করতে হবে। ইনকাম করতে পারবেন।  ধরেন আপনি আপনার প্রতিষ্ঠান এর জন্য প্রিমিয়াম কোয়ালিটির লোগো তৈরি করতে চান যদি অথেন্টিকভাবে লোগো তৈরি করতে চান তাহলে আপনি যদি ফাইবারে প্রবেশ করেন তো সেখানে দেখতে পারবেন অনেকেই 10 থেকে 20 টা প্রিমিয়াম কোয়ালিটির লোগো তৈরি করে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ ডলার টাকা নিয়ে থাকে। এবং আরো বিভিন্নভাবে ফাইবার থেকে টাকা ইনকাম করা সম্ভব যদি আপনার ধৈর্য পরিশ্রম এবং আপনি যদি দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন। এ বিষয়ে আরো ভালোভাবে যদি বিস্তারিত জানতে চান তাইলে নিচে করতে থাকুন। 

ফাইবারের বিভিন্ন সার্ভিস বিক্রিঃ

এই ফাইবার প্লাটফর্মে ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিংরা তাদের সব দক্ষতা অনুযায়ী ডিজিটাল সার্ভিস দিয়ে থাকে। যেমন ধরুনঃ ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং, ভিডিও এডিটিং,  প্রোগ্রামিং,ডিজিটাল মার্কটিং, ভিএফএক্স, এর কাজ সহ ইত্যাদি বিক্রয় করে থাকে। 

ডিজিটাল সার্ভিস ক্রয়ঃ

সমস্ত ধরনের ডিজিটাল সার্ভিস ক্রয় করার জন্য ক্রেতারা ফাইবারে তাদের সকল কাজ খুঁজে বের করে নিয়ে  ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে কাজগুলো বুঝিয়ে নিবে। সাধারণত বেশির ভাগই গ্রাফিক ডিজাইন এবং কনটেন্ট রাইটিং এর কাজের জন্য ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করা হয়। 

গ্রাহক ও বিক্রেতার জন্য সংযোগ স্থানঃ

এটা গ্রাহক ও বিক্রেতারের মধ্যে সেতু হিসেবে কাজ করে। এখানে গ্রাহক তার পছন্দমত ফ্রিল্যান্সার এর কাছ থেকে ভালোভাবে কাজগুলো বুঝিয়ে নিতে পারবে। এবং ফ্রিল্যান্সার তার দক্ষতা অনুযায়ী সকল কাজ করতে পারবে। এভাবেই বেকারত্বের হার ধীরে ধীরে কমে যাবে। সোজা কথা বলা যায় ফাইবার হল এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে ফ্রিল্যান্সার তাদের কর্ম পায় এবং ক্রেতাদের কাজের সমস্ত ডিজিটাল সার্ভিস দিয়ে থাকে এবং ক্রেতারাও সময় মতো নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তাদের সার্ভিসগুলো পেয়ে থাকে, এজন্য বলা যেতে পারে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ফাইবার প্ল্যাটফর্মটি একটি ইনকামের  ভান্ডার। 

ব্লগারে  কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়


বর্তমানে সবার মাথায় একটি কথা আসে যে কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়। এখন ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ। হ্যাঁ আপনি ঠিক শুনছেন আপনি চাইলে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। শুধু করতে হবে একটু পরিশ্রম আর ধৈর্য। একটা কথা আছে সেটা হলো পরিশ্রম হলেও ধৈর্য চাবি কাঠি । তাই সঠিক জায়গায় পরিশ্রম করবেন ও ধৈর্য ধরবেন ইনশাআল্লাহ সাফল্য এমনিতে চলে আসবে। 

গুগল ব্লগার এ টাকা ইনকাম করা খুব সহজ। এই ব্লগার একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে আপনি প্রতি মাসে ১৫০০০ থেকে লক্ষ্যদিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন । চলুন জেনে নেই কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় এই ব্লগার থেকে। প্রথমত আপনি যদি ব্লগার থেকে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে আরো বিভিন্ন বিষয়ে ভালোভাবে জানতে হবে বুঝতে হবে ব্লগার ওয়েবসাইটে তৈরি করতে হবে, এবং ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করতে আপনার দরকার ডোমেইন। এখন আপনি যে ডোমিন কিনবেন সেই ডোমেন নাম আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে এবং সেটা হবে আপনার ব্র্যান্ড নাম। 

এখন বলতে পারেন রোমেন কি হলো এমন একটা জায়গা যেখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইট পোস্টিং করতে পারবেন। এই ডকুমেন্ট এর জন্য যে নাম বাছাই করবেন সেটাই হলো আপনার ডোমেনের নাম। এই ডোমেইন নাম ব্যবহারের জন্য আপনাকে একটা লাইসেন্স নিতে হবে। লাইসেন্সের দাম অনেক রকম হতে পারে ২০০০ টাকা। এই নাম বাছাই করার পরে আপনি চাইলে আমাদের থেকে ডোমেন লাইসেন্স কিনতে পারবেন এই ডোমের লাইসেন্স নিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন নিচে দেওয়া যোগাযোগ নাম্বারে। 


ব্লগার আর্টিকেল লিখে টাকা ইনকাম

ব্লগারের টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল আর্টিকেল লিখে। এই আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগার থেকে প্রতিমাসে ১০০০  থেকে ১২০০  ডলার পর্যন্ত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আমি  আমার নিজের  ব্লগারে  আর্টিকেল লিখে প্রতি মাসে অনেক টাকা ইনকাম করে থাকি। এখানে আর্টিকেল লেখা অনেক সহজ। যদি আপনি ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। ব্লগার এ কমসেকম প্রতিদিন একটি করে আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে। ১৫০০ থেকে ২০০০ ওয়ার্ড এর ভেতর। 

আর এই আর্টিক্যাল লেখার জন্য আপনার কিছু ট্রপিক প্রয়োজন। আর এই টপিকগুলো আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে আপনার চিন্তাভাবনার মাধ্যমে কারণ এই টপিকে ওপরে ভিত্তি করে আপনার আর্টিকেল লিখবেন। এই ট্রপিক বুঝতে হলে আপনাকে আগে বুঝতে হবে কিওয়ার্ড। জিনিসটা হল আমরা কোন কিছু তথ্য নেওয়ার জন্য ক্রমে যেসব লিখে সার্চ করি সেগুলোই হল কিওয়ার্ড। কিওয়ার্ড সাধারণত দুই প্রকার হয় একটি হল লং  ট্রাম  কিওয়ার্ড আর একটি হচ্ছে শর্ট টার্ম কিওয়ার্ড। 

আবার লং টার্ম কিওয়ার্ড হতে হবে তিন শব্দের অধিক আর শর্ট টার্ম কিওয়ার্ড হতে হবে সর্বোচ্চ দুই শব্দের মধ্যে। উদাহরণস্বরূপ আমার টাইটেলটিতে দেখতে পারেন। দেখেন আমার টাইটেলে যেটি লেখা আছে সেটি তিন শব্দের অধিক অর্থাৎ লং টার্ম কিওয়ার্ড। আর শট গ্রাম পিরিয়ড হতে হবে সর্বোচ্চ দুই শব্দের।  শর্ট ট্রাম কিওয়ার্ড দিয়ে আর্টিকেল না লেখায় ভালো হবে  আপনার জন্য। আমি নিজেও লং টার্ম কিওয়ার্ড দিয়ে আর্টিকেল লিখি। তাই আপনারও উচিত লং টার্ম কিওয়ার্ড দিয়ে আর্টিকেল লেখা, লং টার্ম আর্টিকেল দিয়ে  কিওয়ার্ড লিখলে সেটি গুগলে রেংক করবে তাড়াতাড়ি। 


আর্টিকেল লেখার নিয়ম

শুধু আর্টিকেল লিখলেই হবে না আর্টিকেল লেখার অনেক নিয়ম আছে, আপনি যদি আর্টিকেল লিখে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে আর্টিকেল লেখার নিয়ম নীতি মেনে আর্টিকেল লিখতে হবে। আর আপনি যদি আর্টিকেল নিয়ম না মেনে আর্টিকেল লেখেন তাহলে আপনি কোনভাবেই টা ফ্রী টাকা ইনকাম করতে পারবেন না।  আর্টিকেল রাইটিং এর নিয়ম গুলো নিচে লেখা হলোঃ

  1.  আপনি কখনোই এআই দিয়ে আর্টিকেল লিখতে পারবেন না,  আর্টিকেল লিখলে গুগল কখনো আপনাকে টাকা দিবে না। 
  2.  অন্যজনের ওয়েবসাইট থেকে কখনোই কপি করে নিজের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখবেন না তাহলে কপিরাইট স্ট্রাইক খাবেন। এর ফলে আপনার ব্লগার  অ্যাকাউন্টটি ব্লক করে দিতে পারে। তাই অন্যজনের ওয়েবসাইট থেকে কোন সময় কপি করে লিখবেন না সাবধানতা বজায় রাখবেন। 
  3.  আপনাকে প্রতিদিন সর্বনিম্ন একটি হলেও আর্টিকেল লিখে ব্লগার এ পোস্ট করতেই হবে। 
  4.  ব্লগার পোস্টে আপনার বাছাইকৃত  নিস গুলো যে টপিক অনুযায়ী লিখছেন সেগুলো লেভেলস নিজ বাছাই করে বসাবেন। বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন 

ভিডিও বানিয়ে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করুন

বর্তমানে এই ইন্টারনেটের যুগে এখন অনেকগুলো ভিডিও বানানোর জন্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম একটি হলো ইউটিউব। এই ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।  ইউটিউবে অনেক রকম ভাবেই ফ্রিতে ইনকাম করা যায় এখন প্রশ্ন হল ইউটিউবে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়? এর জন্য প্রথমে আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। এরপর আপনার মোবাইল দিয়ে বা ক্যামেরা দিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। এই কনটেন্ট গুলো আপনাকে ইউটিউবে আপলোড করতে হবে। এই কন্টেন্টগুলো বানানোর জন্য আপনাকে স্ক্রিপ লিখতে হবে বা ভাবতে হবে। এখন আপনার নরম মনে প্রশ্ন আসতে পারে শুধু কি ইউটিউবে এই ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করা সম্ভব না শুধু ইউটিউবেই নয় আপনি চাইলে ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম এগুলোতেও ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন তার জন্য আপনাকে ফেসবুক  পেজ ইনস্টাগ্রাম আইডি ক্রিয়েট করতে হবে। 

আবার অনেক freelancerরাই দেখবেন ইউটিউব চ্যানেলের জন্য থাম্নেল তৈরি করে টাকা ইনকাম করে। আর আপনি যদি ভালো ভিডিও এডিটিং করতে পারেন তাহলে ইউটিউবার দের জন্য ভিডিও এডিটিং করে লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর ভিডিও এডিটিং এর চাহিদা রয়েছে। আমরা সবাই জানি ইউটিউব হল গুগলের মালিকানায় রয়েছে। youtube এ দেখবেন গুগল এডসেন্স নামে একটা অপশন আছে। যদি আপনার ইউটিউবে অনেক পরিমাণে ভিউ হয় তাহলে আপনি গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। চালু করার মাধ্যমে মাসে মাসে  গুগল আপনাকে বেতন দিবে। 

বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম

বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায় সেটা হবে আপনার ব্যক্তিগত ইনকাম। যা একটু আগেই আলোচনা করলাম ইউটিউবে অনেক ভিডিও দেখেন মাঝে মাঝে দেখবেন যে ওই ভিডিও গুলোর মধ্যে ছোট ছোট ক্লিপ আকারে বিজ্ঞাপন আছে ওই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। এবং জনপ্রিয় ইউটিউবারদের ভিডিওর মধ্যে দেখবেন তাদের মুখ থেকে বলা কিছু বিজ্ঞাপন ওই ভিডিওর মধ্যেই ক্লিক আকারে দিয়ে থাকে সেটি করে তারা ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করে এবং সে মাঝে মাঝে নিজের মুখে বলে কিছু বিজ্ঞাপন করে প্রমোশন করে। এই প্রোমোশন কিভাবে করে এটা আপনি জানতে চাইবেন। জানতে চাইলে সাথে থাকুন। ধরুন আপনি অনেকদিন ধরেই ইউটিউবে ভিডিও করছেন আপনার ভিডিওতে অনেক ভিউ হচ্ছে যেমন ১০ হাজার  ২০ হজার বা এক লক্ষ ভিউ হচ্ছে। আপনার ওই ভিডিও দেখে আপনার কাছে অনেক কোম্পানি বা বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট এর প্রমোশন করার জন্য আপনাকে অনেক টাকা  দিয়া  হবে। 

আবার আপনার ইউটিউব চ্যানেলের যদি সাবস্ক্রাইবার অনেক হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে অনেক ধরনের বিজ্ঞাপনের আবেদন দিতে পারে বা আসতে পারে আপনার কাছে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে? যে কি ধরনের ভিডিও বা কনটেন্ট বানাবেন,  যদি ভালো কনটেন্ট বানান সেই কনটেন্টগুলো দ্রুত ভাইরাল হবে এবং তাড়াতাড়ি সাবস্ক্রাই ও  রিচ পাবেন। এজন্য আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং ধৈর্য ধরতে হবে। আপনি একটি ভিডিও বানান সেই ভিডিও টাইটেল হতে হবে অনেক আকর্ষণীয় ও লোভনীয় বা মজাদার।  না হলে আপনার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। 

আপনি চাইলে ভিডিওতে গান গাইতে পারেন নাচতে পারেন অথবা আপনি যদি ভালোভাবে কথা বলতে পারেন তাহলে মোটিভেশন স্কিপার হতে পারবেন । যদি আপনি মোটিভেশন না দিতে পারেন, আপনি ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করেন এবং সেই ঘোরাঘুরি ভিডিও একটি ক্যামেরা বা মোবাইলের মাধ্যমে রেকর্ড করে শর্ট ফর্ম কন্টেন্ট তৈরি করে সেটি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে বা ফেসবুক পেইজে আপলোড দিতে পারেন। এখন আপনার মাথায় আরেকটি প্রশ্ন আসতে পারে যে শর্ট ফর্ম কন্টেন্ট কি? আপনি ইউটিউবে দেখবেন অনেক সময় ছোট ছোট কিছু ভিডিও আসতে থাকে সেগুলোকে বলা হয় শর্ট ফর্ম কন্টেন্ট ঐগুলা দেখবেন ১৫ থেকে ১৬ সেকেন্ড এর মত হয়ে থাকে। এই সেম মাধ্যমের  এর মাধ্যমেই আপনি ফেসবুকেও মার্কেটিং করতে পারেন এই সেমভাবে ভিডিও বা কনটেন্ট তৈরি করে আপলোড করে। 

  শেষ কথাঃ 

কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় । এ বিষয়ে উপরে বিস্তারিত আমি অনেক কিছুই আপনাদের সাথে  আলোচনা করলাম এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল পরিশ্রম। পরিশ্রম করলে আপনি সবকিছু  করতে পারবেন । মনে রাখবেন পরিশ্রম সাফল্যের চাবিকাঠি। তাই পরিশ্রম করতে থাকুন। দেখবেন এর ফল আপনি ঠিক একদিন পাবেন। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং আর্টিকেল রাইটিং এসব করতে পারেন তাহলে 
আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। আপনি যদি কাজ পারেন তাহলে আপনি ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন 
  
 এই ইন্টারনেট ঘেরা পৃথিবীতে চাইলে সবকিছুই সম্ভব যদি আপনি ভিডিও এডিটিং গ্রাফিক ডিজাইন ইত্যাদি করতে থাকেন তাহলে আপনার কাজের কোনরকম অভাব নেই। আর যদি আপনি ভালো আর্টিকেল রাইটিং করতে পারেন তাহলে আমাদের সাথে চাইলে কাজের জন্য যোগাযোগ করুন ওয়েবসাইটের দেওয়া হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে। দোয়া করি ভাল থাকেন সুস্থ থাকেন এবং আমার জন্য দোয়া করবেন।  আপনাদের কাছে কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় এই বিষয়টি বিস্তারিত আলোচনা করলাম।










এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অথেন্টিক সাইট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url