থার্টি ফার্স্ট নাইট সম্পর্কে ইসলাম কি বলে


 থার্টি ফার্স্ট নাইট ইসলামিক দৃষ্টিতে কোন বিশেষ আনন্দ বা উৎসবের রাত নয়। নাচ গান অশ্লীলতা অপচয় ও বেহেসাবি উদযাপন ইসলামী সমর্থন করে না। মুসলিমদের জন্য এ রাতও  অন্যান্য রাতের মতো ইবাদত ও নেক আমলের সুযোগ বহন করে।

থার্টি-ফার্স্ট-নাইট-সম্পর্কে-ইসলাম-কি-বলে

তাই বরকতময় দোয়া, ইবাদত এবং আল্লাহর স্মরণে এ রাতকে কাটানোর একজন মুমিনের জন্য শ্রেষ্ঠ পথ। নতুন বছরের শুরুতে আত্মসমালোচনা, গুনাহ থেকে তওবা করা এবং নেক পথে চলার সংকল্প করায় একজন মুসলমানের প্রকৃত দায়িত্ব। এভাবেই একজন মোমিন নতুন বছরকে করতে পারে কল্যাণময় ও বরকতময় বছর।

পেজ সূচিপত্রঃথার্টিফার্স্ট নাইট সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিতে কি বলে

থার্টি ফার্স্ট নাইট কে ইসলাম কি বলে তা জানুন

থার্টি ফার্স্ট নাইট ইসলামিক দৃষ্টিতে কোন বিশেষ আনন্দ বা উৎসবের রাত নয়। ইসলাম এর প্রতিটি দিন ও রাত কে ইবাদত, কৃতজ্ঞতা ও আল্লাহর স্মরণে কাটানোর শিক্ষা দেয়। থার্টি ফার্স্ট নাইট ইসলামের দৃষ্টিতে উৎসবের রাত নয় বরং এ সময় অশ্লীলতা নাচ-গান, মদ্যপান ও অপ্রচার মত গোনাগার কাছ থেকে বাঁচতে কঠোরভাবে সতর্কতা করা হয়েছে। মুসলমানদের জন্য নতুন বছরের শুরু হতে পরে আত্মসামালচনা একটি মূল্যবান মুহূর্ত, যেখানে সে অতীত জীবনের ভুলগুলো নিয়ে চিন্তা করবে এবং ভবিষ্যৎ ভালো কাজের প্রতিজ্ঞা করবে।

থার্টি-ফার্স্ট-নাইটের-ইতিহাস-সম্পর্কে-জানুন


ইসলাম সময়কে সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হিসেবে উল্লেখ করেছে এবং এর সঠিক ব্যবহার করতে উৎসাহিত করেছে। তাই এ রাত অর্থহীন আনন্দ উৎসবের ডুবে যাওয়ার একজন মুসলমানদের জন্য উচিত নয়। বরং এ রাতকে ইবাদত, নফল নামাজ, কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়ার কাটানোই উত্তম কাজ। এতে আল্লাহর রহমত লাভ করা সম্ভব হয়, পাশাপাশি নিজের জীবনকে ইসলামের আলোকে নতুনভাবে গড়ে তোলার সুযোগ তৈরি করা হয়। আলোকে অনুভবে গড়ে তোলার সুযোগ তৈরি হয়। এভাবেই একজন মুসলমান প্রকৃত সাফল্য ও শান্তির পথে অগ্রসর হতে পারে। 

থার্টি ফার্স্ট নাইট এর অর্থ কি

থার্টি ফার্স্ট নাইট ইসলামিক দৃষ্টিতে কি বলে তা জেনে নিন। থার্টি ফার্স্ট নাইট হল প্রতিটি বছরের শেষ রাত অর্থাৎ ৩১শে ডিসেম্বর রাত, যখন নতুন বছরকে বরণ করার জন্য মানুষ উৎসব আনন্দে মেতে ওঠে। এই দিনটি মূলত পশ্চিমা সংস্কৃতিতে বেশি প্রচারিত হলেও বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পালিত হয়। অনেকেই এই রাতকে আনন্দ উৎসব নাচ গান আতশবাজি পার্টি ও আড্ডার মাধ্যমে উদযাপন করে থাকে। এক কথায় বলা যায় ইংরেজি মাসের শেষ মাসের অর্থাৎ ডিসেম্বর মাসের ৩১ তারিখের শেষ রাতকে বলা হয় থার্টি ফাস্ট নাইট। 
থার্টি-ফার্স্ট-নাইট-এর-অর্থ-কি

তবে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে এই রাতে বিশেষ কোন ধর্মীয় গুরুত্ব দেওয়া হয়নি, বরং অতিরিক্ত আনন্দ উল্লাস অশালীনতা ও অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। অনেক সময় থার্টিফার্স্ট নাইটে নানান, অনৈতিক কাজ, দুর্ঘটনা ও বিশৃঙ্খলা ঘটনা ঘটে থাকে। যা সমাজের জন্য ক্ষতিকর। এই কারণে অযথা উদযাপনকে নিরুতসাহিত্য  করেন। আবার কেউ কেউ এটিকে কেবল এটিক ক্যালেন্ডার বছরের সমাপ্তি হিসেবে দেখেন।

 মূলত থার্টিফার্স্ট নাইট বছরকে স্বাগতম জানানোর প্রতীক হলেও, একে কেউ আনন্দর রাত কেউবা অনৈতিকতার উচ্চ বলে বিবেচনা করে। তাই এই বিষয়ে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি হল অসললতা ও অপচয় এড়িয়ে জীবনের নতুন বছরকে সুন্দরভাবে শুরু করা। এবং মুসলমান দের উদ্দেশ্যে আল্লাহর প্রতি ইবাদত করা ও গুনাহগার কাজ থেকে দূরে থাকা।

থার্টিফার্স্ট নাইটের ইতিহাস সম্পর্কে জানুন

থার্টি ফার্স্ট নাইটের রেজাল্ট মূলত পশ্চিমা বিশ্ব থেকে শুরু হয়েছে। প্রাচীন রোমানরা নতুন বছরের স্বাগতম জানাতে বিশ্বের উৎসব পালন করতো। পরবর্তী ইউরোপ খ্রিষ্টান ধর্মাবলীরা গ্রেডিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে ৩১ ডিসেম্বর বছর শেষ দিন হিসেবে উদযাপন করে থাকে। ধীরে ধীরে এই উদযাপন আনন্দ উৎসব ও নাচ গান এবং আতশবাজির মাধ্যমে জনপ্রিয়তা লাভ করেন। উনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীতে এটি আমেরিকা ও ইউরোপ ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ে। 

নিউইয়র্কের টাইমস  স্কয়ার বল ড্রপ অনুষ্ঠান বিশ্বকাপে ফার্স্ট নাইট উদযাপনের প্রতীক হয়ে ওঠে। গণমাধ্যম ও আধুনিক প্রযুক্তির কারণে এ সাংস্কৃতিক অন্যান্য দেশেও ছড়িয়ে পড়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশসহ এশিয়ার অনেক দেশেই থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন করা হয়  তবে এর ইতিহাস মূলত ধর্মীয় নয়, বরং সাংস্কৃতিক ও সামাজিক আনন্দ উৎসব  কেন্দ্রিক ইসলামের প্রেক্ষাপটে এটা কোন উৎসব নয়।

ইসলামের ক্ষেত্রে থার্টি ফাস্ট নাইট  কি হারাম নাকি জায়েজ

থার্টি ফার্স্ট নাইট ইসলামিক দৃষ্টিতে কোন ধর্মীয় উৎসব নয় এবং কুরআন হাদিসেও কোন উল্লেখ নেই। তাই একে বিশেষ কোন ইবাদতের রাত হিসেবে মানা জায়েজ নয়। আবার যদি এই রাত উদযাপন করা হয় নাচ গান, অশালীনতা, মধ্যপান ও অপচয় কিংবা অনৈতিক কাজে তাহলে তা ইসলামে স্পষ্ট ভাবে হারাম।

 তবে কেউ যদি থার্টিফার্স্ট নাইট শুধু একটি সাধারন দিন অশালীনতা ও অপচয় এড়িয়ে পরিবার নিয়ে দোয়া ও ইবাদত বা বৈধভাবে সময় কাটায় তাহলে তাতে গোনাহ নেই। অর্থাৎ এই উদযাপনের ধরন নির্ধারণ করে এটি হারাম নাকি জায়েজ। ইসলামের দৃষ্টিতে সর্বোত্তম কাজ হল নতুন বছরের শুরুতে আত্মসমালোচনা এবং আল্লাহর নিকট কামনা করা।

থার্টি ফার্স্ট নাইট ও  ইসলামে গান-বাজনা করা যাবে কিনা

থার্টি ফার্স্ট নাইট ইসলামিক দৃষ্টিতে গান বাজনা করা যাবে কিনা এ বিষয়ে জেনে নিন। থার্টিফার্স্ট নাইট গান-বাজনা করা ইসলামের দৃষ্টিতে অনুমোদিত নয় কারণ গান-বাজনার প্রায়ই অশালীনতা, নাচ গান ও অযথা সময় নষ্টের পথ তৈরি হয়। কোরআন ও হাদিসে ঠিক এমন বিনোদন কে নিরুৎ শাহিত করা হয়েছে যা মানুষকে আল্লাহর স্মরণ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। বিশেষত থার্টি ফার্স্ট নাইটে গানবাজনা সাধারণ পার্টি মধ্যপান ও অশ্লীলতার সাথে যুক্ত থাকে, যা ইসলামে হারাম।

থার্টি-ফার্স্ট-নাইট-ও-ইসলামে-গান-বাজনা-করা-যাবে-কিনা

তবে কেউ যদি বৈধ ও মার্জিতভাবে পরিবারের বসে হালকা বিনোদন বা কবিতা আলাপ করে তাতে সমস্যা নেই কিন্তু প্রচলিত অর্থ গান-বাজনা করে উদযাপন ইসলামে গ্রহণযোগ্য নয়। তাহলে আমরা বুঝতে পারলাম থার্টি ফার্স্ট নাইট আসলে ইসলামিক দৃষ্টিতে কোন আনন্দ উৎসবের রাত নয়। তাই এ রাতে ধানবাদ না করা হারাম। শুধু এই রাতি নয় ইসলামে উচ্চস্বরে গান বাজনা করা জায়েজ নয়।

ইসলামের আলোকে নতুন বছর শুরু করার সঠিক উপায়

ইসলামের আলোকে নতুন বছর শুরু করার সঠিক উপায় হল আল্লাহর নিকট অতীত জীবনের জন্য তওবা করা এবং ভবিষ্যতের জন্য ভালো নিয়ত স্থির করা। এ সময় একজন মুসলমান তার পূর্বের গুনাহগুলো স্মরণ করে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। নতুন বছরের নামাজের প্রতি আরো যত্নবান হওয়া, কুরআন তেলাওয়াত বাড়ানো এবং সৎকর্মে অঙ্গেকারবদ্ধ  হাওয়াই উত্তম। অপচয়, গান বাজনা অশ্লীলতা ও হারাম কাজ থেকে বিরত থাকা অবশ্যই জরুরী। 
ইসলামের-আলোকে-নতুন-বছর-শুরু-করার-সঠিক-উপায়

পরিবার ও প্রিয়জনদের সাথে সময় কাটিয়ে দোয়া ও ইবাদতের মাধ্যমে নতুন বছর শুরু করলে তা কল্যাণ বয়ে আনে। ইসলামের বছরের পরিবর্তনকে কোন উৎসব হিসেবে নয়, বরং আত্ম সমালোচনার সময় হিসেবে দেখানো হয়েছে। এ সময় দরিদ্রের সহায়তা করা দান-সাতকা করা এবং অন্যের উপকার করার প্রতিজ্ঞা করা উত্তম। জীবনে নতুন সূচনা মানে আল্লাহর সন্তুষ্টিড় পথে চলার অঙ্গীকার করা। তাই মুসলমানদের উচিত নতুন বছরকে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করা। এভাবেই একজন মুসলমান নতুন বছরকে সঠিকভাবে শুরু উত্তম।

থার্টি ফার্স্ট নাইট বনাম ইসলামী উৎসব মূল পার্থক্য কোথায়

ইসলামের দৃষ্টিতে থার্টিফার্স্ট নাইট উৎসব বনাম ইসলামিক উৎসবের মূল পার্থক্য হল এর উদ্দেশ্য ও ভিত্তি। ফাস্ট নাইট মূলত পশ্চিমা সংস্কৃতি থেকে আগত, যা আনন্দ উল্লাস, গান বাজনা ও পার্টি, কেন্দ্রিক এতে ধর্মীয় কোন তাৎপর্য নেই। অন্যদিকে মুসলমানদের ইসলামী উৎসব যেমন ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা সরাসরি কোরআন সুন্নাহ দ্বারা নির্ধারিত এবং আল্লাহর এবাদত, কৃতজ্ঞতা ও মানবিক মূল্যবোধের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে।

থার্টিফার্স্ট নাইটে অপচয়, অশ্লীলতা ও অনৈতিক প্রভাব দেখা যায়, কিন্তু ইসলামী উৎসব থাকে নামাজ, তাকবীর, কোরবানি, দান সাদকা ও আত্মীয় সম্পর্ক মজবুত করার শিক্ষা। তাই থার্টিফার্স্ট নাইট হলো সাংস্কৃতিক উদযাপন আর ইসলামিক উৎসব হল আল্লাহর বিধান অনুযায়ী ইবাদত ও কল্যাণের উৎসব।

থার্টি ফাস্ট নাইট কে ইংরেজি নববর্ষ বলার কারন

থার্টিফার্স্ট নাইট কে ইংরেজি নববর্ষ বলার কারণ এটি গ্রেডিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী বছরের শেষ দিন, অর্থাৎ ৩১শে ডিসেম্বর রাত। এই দিনের শেষ হওয়ার পর শুরু হয় ১ জানুয়ারি, যেটি নতুন বছরের প্রথম দিন হিসেবে সারা বিশ্বে প্রচারিত বা পরিচিতি। এই ক্যালেন্ডারটি ইউরোপ বা পশ্চিমা সাংস্কৃতি থেকে প্রচারিত হয়ে আসছে, তাই একে ইংরেজি নববর্ষ বলা হয়। বাংলা সনের মতো ইসলামিক হিজরী সনও আছে তবে এগুলোর সাথে থার্টিফার্স্ট নাইট এর কোন সম্পর্ক নেই। মূলত ইংরেজি ক্যালেন্ডার বছরের শেষ হওয়ার কারণে এ রাতকে ইংরেজি নববর্ষের রাত বা হ্যাপি নিউ ইয়ার ইভেন্ট বলা হয়।

নতুন বছরকে ইবাদতের মাধ্যমে সাজানো ইসলামের শিক্ষা

নতুন বছরে ইবাদতের মাধ্যমে এক নতুন সূচনা। ইসলাম আমাদের শিখায় প্রতিটি সময়কে আল্লাহর ইবাদত ও কল্যাণের কাজে ব্যবহার করা। নতুন বছর আসা মানেই অযথা আনন্দ উল্লাস নয় বরং অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন সূচনায় করার সুযোগ। কোরআনে বলা হয়েছে, তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং প্রত্যেক ব্যক্তি আগামীকালের  কি প্রস্তুত করেছ তা দেখুক (সূরা হাশর আয়াত ১৮)। তাই নতুন বছরকে ইবাদতের মাধ্যমে সাজানো মানে বেশি বেশি নামাজ আদায় কুরআন তেলাওয়াত দোয়া দান-সাতটা এবং ভালো কাজের অঙ্গীকার করা। ইসলামের দৃষ্টিতে এভাবে একজন মুমিন নতুন বছরকে প্রকৃত আর্থিক কল্যাণময় করে তুলতে পারে। 

থার্টিফার্স্ট নাইটের অপচয় ও অশ্লীলতা কোরআন হাদিসের আলোকে বিশ্লেষণ 

থার্টি ফার্স্ট নাইট অনেক সময় আনন্দ উল্লাসের নামে অপচয় ও অশ্লীলতা ভরে ওঠে, যা ইসলামের দৃষ্টিতে কঠোর নিষিদ্ধ। আল্লাহতালা কুরআনে বলেছেন, নিশ্চয়ই অপচয় কারীরা শয়তানের ভাই, (সূরা ইয়াসিন আয়াত ২৭) আবার অশ্লীলতা সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন, অশ্লীল কাজের নিকটে যেও না প্রকাশ্য হোক কিংবা গোপনে, (সূরা আনআম আয়াত ১৫১)। আল্লাহ রাসুল সতর্ক করেছেন, যে জাতি অশ্লীলতা ও অনৈতিকতার পথে চলে, তাদের ওপর আল্লাহর শাস্তি অবতীর্ণ হয়। অথচ  থার্টিফার্স্ট নাইট অনেক ক্ষেত্রেই এসব হারাম কাজের আসর হয়ে দাঁড়ায় তাই একজন মুসলমানের উচিত এ রাতকে আল্লাহর এবাদত করা ও কোরআন তেলাওয়াত করা এবং অশ্লীলতার থেকে নিজেকে দূরে রাখা।

শেষ কথাঃ

থার্টি ফার্স্ট নাইট ইসলামিক দৃষ্টিতে এটি কোন ধর্মীয় গুরুত্ব বহন করে না এই রাতে। শুধু আনন্দের রাত হিসেবে পালন করা হয় প্রচলিতভাবে, যদি এই রাত অপচয় অশ্লীলতা বা হারাম কাজে চলে যায় তবে তা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আসল আনন্দ আসে যখন সময় আল্লাহর ইবাদত দোয়া এবং ভালো কাজের কাজে ব্যবহার করা হয়। নতুন বছরকে সঠিকভাবে শুরু মানে অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথে আগানো। তাই এ রাতকে আমরা বানাতে পারি আল্লাহর প্রেম ও কল্যাণের আলোয় উদ্ভাসিত এ রাতে আমাদের জীবনকে সত্তিকারের বরকতময় ও অর্থভবন করে তোলে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অথেন্টিক সাইট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url