ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর ৬০ টি টিপস

 একটি ব্লগার ওয়েবসাইটের সফলতা নির্ভর করে কতটা অর্গানিক ভিজিটর সেখানে আসে তার ওপর। কিন্তু শুধু কনটেন্ট লিখলেই তো হলো না, সেই কনটেন্ট তাকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়াটা আসল চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। তাই অর্গানিক ভিজিটর আনার কার্যকর টিপস জানা প্রতিটি ব্লগারের জন্য অপরিহার্য।

ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অর্গানিক-ভিজিটর-বাড়ানোর-৬০-টিটিপস

আপনার সাইটে অর্গানিক ভিজিটন না আসে তাহলে আপনার কনটেন্টগুলো গুগলে রেংকিং করবেনা। যার ফলে আপনার সাইটে তেমন ট্রাফিক আসবেনা, তাই চলুন ব্লগার সাইটে অর্গানিক ভিজিটর আনতে চিপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

পেজ সূচিপত্রঃ ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায়

ওয়েবসাইটে নতুন অর্গানিক ভিজিটর কি

ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর এন্ড এটির সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। ওয়েবসাইটগুলো কতগুলো ওয়েবসাইট পেজ নিয়ে গঠিত একটি সংগ্রহশালা যা একটি ডোমেন দ্বারা চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। এগুলো একটি সার্ভারের সংরক্ষিত থাকে, ও লক্ষ্যযোগ্য ওয়েবসাইট হলো google.com  amazon.com ইত্যাদি তৈরি করেছিলেন।

এটি এখন প্রত্যেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ব্যবহার করার জন্য সুযোগ পাচ্ছেন। অনেক ভিজিটর এমন ভাবে আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে, যা মূলত সার্চ ইঞ্জিনের কিছু লিখতে গিয়ে স্বাভাবিকভাবেই তারা আপনার কনটেন্টটি সামনে চলে আসে। অর্থাৎ এমন কিছু ভিডিও এমন কিছু লিখে সার্চ করে থাকেন। যার ওপর আপনার কনটেন্টই রয়েছে তখন তারা তা খুঁজে পায় এবং আপনার সাইট ভিজিট করে থাকে এতে করে আপনার সাইটে অনেক ভিজিটরা আসে এর ফলে আপনার অনেক ইনকাম হয়।

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায়

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে জেনে নিন। বর্তমানে অনলাইন জগতে নিজের একটু ব্লক তৈরি করা যেমন সহজ হয়েছে ঠিক তেমনি সে ব্লক ভিজিটর আনতে বা প্রফিট বাড়ানো হয়ে উঠেছে চ্যালেঞ্জিং। কিন্তু সঠিক কৌশল ধারাবাহিকতা এবং google অপটিমাইজ কনটেন্ট ব্যবহার করলে কাজটি একদমই সম্ভব।

এই নিবন্ধনে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব কিভাবে নতুন ব্লগার ওয়েবসাইট অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় খুঁজে পেতে পারেন এবং কিভাবে সেগুলো বাস্তব প্রয়োগ করলেও আপনার সাইডে প্রতিদিন হাজার হাজার ভিউ আসতে পারে একদম বিনামূল্য। এছাড়াও আমাদের দেওয়া তথ্য বলে এসইও ফ্রেন্ডলি ও গুগল রাঙ্কিং উন্নত করার জন্য কার্যকর হবে।

নতুন ব্লগাররা প্রাথমিকভাবে অনেক ধারণা ভুল করে বসেন যেমন google এসিও বোঝেনা লেখা একাধিক কিওয়ার্ড ব্যবহার করে পোস্ট করে ফেলা অথবা রেনডম কনটেন্ট কপি করে নিজের ওয়েবসাইটে নিয়ে যাওয়া। অথচ গুগল এখন অনেক বেশি স্মার্ট হয়ে গেছে এখন গুগল কন্টেনের গভীরতা ইউনিটে এবং ইউজার ভ্যালু কতটা সেটা দেখে। google  এনালিটিক্স বা অন্যান্য  ট্রাফিক  বিশ্লেষণ সরঞ্জাম ব্যবহার করে কোন কনটেন্ট বেশি আনে তা নির্ধারণ করেন। এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে আরো কার্যকর কন্টেন তৈরি করা সম্ভব।

আরো পড়ূণঃ বাংলাদেশী প্রবাসী কাতার কাজের চাহিদা

তাই আপনি যদি চান যে আপনার ওয়েবসাইটে নিয়মিত আসুক তাহলে আপনি অবশ্যই এসইও ফ্রেন্ডলি এবং হিউম্যান র‍্যাংকিং তৈরি করতে পারেন। এটি কিন্তু পুরোপুরি ২০২৫ সালের সর্বশেষ seo অ্যালগরিদম এবং ইউজার বিহেভিয়ার বিশ্লেষণের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে। প্রথমে বুঝে নেওয়া জরুরী নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় শুধুমাত্র কনটেন্ট লেখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়।

এর মধ্যে রয়েছে সঠিক কিওয়ার্ড গবেষণা টাইটেল ও মিটার ট্যাগ অপটিমাইজেশন ইমেযেএসিও এক্স ডিজাইন এবং অবশ্যই সোশ্যাল মিডিয়ার ইন্টিগ্রেশন। এখন থেকে আমরা এক এক করে প্রতিটি বিষয় বিস্তারিত ব্যাখ্যা করব যাতে আপনি বুঝতে পারেন কিভাবে আপনি নিজে গুগলের প্রথম পাতার আপনার কনটেন্ট  রাঙ্ক করতে পারবেন।

ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় (১-৫)

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক বিল বাড়ানোর উপায় প্রথম পাঁচটি ধাপ সম্পর্কে জেনে নিন। নিখুত কিওয়ার্ড গবেষণা ও নির্বাচনের কৌশল জানতে হবে কন্টেনের গভীরতা ও গুণগত মান ওয়ান পিস এসইও সঠিক দিক ঠিকমতো প্রয়োগ করতে হবে ইনডেক্স ও মোবাইল ফ্রেন্ডলি ডিজাইন। ইমেজ এবং ভিডিও এডিটিং ব্যবহার। এগুলো কিভাবে করবেন চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

নিখুঁত কিওয়ার্ড গবেষণা নির্বাচনের কৌশল

কিওয়ার্ড নির্বাচন হচ্ছে ব্লগ বা ওয়েবসাইটের SEO মূল চাবিকাঠি। প্রথমে লক্ষ্য নির্ধারণ করুন আপনার পাঠক কি খুঁজছে। এর ওপর টুল (যেমন গুগল কিওয়ার্ড প্লানারফ Ahrefs, ওভার সাজেস্ট) ব্যবহার করে উচ্চস্বাস ভলিউম এবং কম প্রতিযোগিতার কিওয়ার্ড চিহ্নিত করুন। এছাড়াও লং টেল কিওয়ার্ড ব্যবহার করলে সহজেই অর্গানিক ট্রাফিক আনা সম্ভব। সর্বশেষ নির্বাচিত প্রাসঙ্গিক কন্টেন্ট ব্যবহার করুন। 

 কন্টেনের গভীরতা ও গুণগতমান

অর্গানিক ভিজিটর বাড়তে হলে শুধু কিওয়ার্ড বসিয়ে কন্টেন্ট লিখলে হবে না গভীরতা থাকতে হবে এমন ভাবে লেখার চেষ্টা করতে হবে যেন পাঠক কন্টেন্ট পড়ে উপকৃত এবং সময় ব্যয় করে। আপনি যদি 500 থেকে 670 কনটেন্ট দেন তাহলে সেটা এখন আর গুগলের চোখে ভালো কনটেন্ট হিসেবে বিবেচিত হবে না।

আমাদের এই আর্টিকেল যেমন তিন হাজার শব্দের ব্যবহার হয়েছে তেমনি আপনাকেও লম্বা এবং তথ্যবহুল প্যারাগ্রাফ লিখতে হবে যাতে পাঠক একবার আসার পর অন্য পোস্টে যেতে বাধ্য না হয়। আপনার যেই অর্গানিক কিওয়ার্ড রিসার্চ করছেন সেটির মধ্যে যেন সকল তথ্য থাকে তাহলে সে তথ্যগুলো সেখানে পেয়ে গেলে অন্য কোথাও যাওয়া লাগবে না পাঠকদের। এতে আপনার সাইডের ব্রাউনস রেট কমে যাবে এবং গুগল আপনাকে র‍্যাঙ্ক এর উপর নিয়ে আসবে।

ওয়ান পেজ SEO সব ঠিকমতো প্রয়োগ করুন

ওয়ান পিস এসইও এমন একটি টেকনিক্যাল অংশ যা সরাসরি google স্কলারদের সাহায্য করে আপনার কনটেন্ট বুঝতে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো টাইটেল ট্যাগ মিটার ডেসক্রিপশন হেডিং ট্যাগ(h1 h2 h3) এলটি ট্যাগ ইন্টারন্যাশনাল লিংকিং এবং অবশ্যই ফোকাস কিওয়ার্ডের সঠিক ব্যবহার করতে হবে।

আপনি পুরো আর্টিকেল যেমন নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গান বাড়ানোর উপায় কিবোর্ড ১০০ বার ব্যবহার করছে ঠিক তেমনি আপনার ব্লগ পোস্টে কিওয়ার্ড ডেনসিটি ১ শতাংশ নিচে রাখতে হবে যাতে এই ন্যাচারাল দেখায় কৃত্রিম মনে না হয়।

ইউ এক্স ও মোবাইল ফ্রেন্ডলি ডিজাইন

বর্তমান সময়ে অধিকাংশ মোবাইল থেকে ওয়েবসাইট ব্রাউজ করেন। তাই আপনারা আপনাদের ওয়েবসাইট যদি মোবাইল ফ্রেন্ডলি না হয় তাহলে গুগল সে সাইটকে ranking থেকে বাদ দিতে পারে। আপনি এমন একটি রেসপন্স সেম থিম ব্যবহার করুন যেটা ডেস্কটপ ট্যাবলেট এবং মোবাইল এসব ডিজাইন ঠিকভাবে কাজ করে।

গুগল থেকে পেজ এক্সপ্রেশন আপডেট অনুযায়ী ইউজার এক্সপেরিয়েন্স কে অনেক গুরুত্ব দেয় আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড লিংক কসের প্রপার পোজিসনিং সবকিছুই আপনার ভিজিটরের রেট বাড়ানোর জন্য ভূমিকা রাখে।

ইমেজ এসিও এবং ভিডিও কনটেন্ট ব্যবহার

ইমেজ শুধু দেখার জন্য নাই এসিও ও এর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি ইমেজ এ এল টি ট্যাগ ব্যবহার করুন যাতে গুগল বুঝতে পারে ছবিটি কি বিষয়ে এইভাবে ভিডিও কনটেন্ট থাকলে সেটি ইউজারের রিটেনশন দ্বারা এবং ওয়েবসাইটের বোর্ডে বেশি সময় ধরে থাকে। আপনি যদি ইউটিউব থেকে নিজের ভিডিও তৈরি করে ব্লগে ইনভাইট করেন। তাহলে সেটা আপনার ব্যান্ড ভ্যালু তৈরি করবে এবং google আপনাকে টাস্ট করবে। এভাবে আপনি কার্যকর ভাবে নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে আধুনিক ভিজিটর বাড়ানোর উপকরণ করে বাস্তব ভিত্তিক িক অর্গানিক ট্রাফিক পেতে পেয়ে যেতে পারেন।

আপনার পছন্দ হতে পারে এমন আরো পোস্ট এর তালিকা



নতুন ব্লগার ওয়েবসাইট বাড়ানোর উপায় (৬-১২)

সোশ্যাল শেয়ার এবং কমিউনিটি এংগেজমেন্ট

একজন ব্লগার হিসেবে আপনার কাছে শুধুমাত্র কনটেন্ট লেখায় নয় বরং এটি সেই কনটেন্টকে প্রমাণ করা। আপনি কিভাবে প্রমোট করবেন ফেসবুক লিংক ডুয়িং এক্স করবে টুইটার কিংবা আপনার মত প্লাটফর্মে নিয়মিত আপনার ব্লগ শেয়ার করুন।



একাধিক ফেসবুক গ্রুপে কন্টেন শেয়ার করে ফিডব্যাক নেম। এবং নিজের একটি কমিউনিটি করে তুলুন আপনি চাইলে ইমেইল নিউজ লেটার চালু করতে পারেন সেখানে নতুন কনটেন্ট পোস্ট করলে সাবস্ক্রাইব জানিয়ে দিতে পারেন এই কৌশলগুলো সরাসরি আপনার অর্গানিকের বড় ভূমিকা রাখে।

ব্যাংস্ক লিঙ্ক এর অথরিটি তৈরি করুন

ব্যাংস্ক লিঙ্ক এস ইউ এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ বলা যায়। যদি আপনি অন্য অর্থোপেটিউভ ব্লক থেকে লিংক পেতে পারেন তাহলে সেটা গুগলকে আপনার সাইটের প্রতি বিশ্বাসই করে তোলেন। গেস্ট পোস্টিং ব্লক কমেন্টিং কনটেন্ট পার্টনারশিপ ইত্যাদির মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাংক লিঙ্ক বাড়াতে পারেন ব্যাংক লিঙ্কের সাথে সাথে আপনার নিজের কন্টেনের অন্তরীকরণ করাটাও অনেক জরুরী হয়ে ওঠে।

ধারাবাহিকতা এবং এনালাইসিস

সবশেষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ধৈর্য এবং ধারাবাহিকতা এসিও মানে রাতারাতি ফলাফল নয় বরং এদের ধৈর্য ধরে রাখতে হবে। আপনাকে ধারাবাহিকভাবে মান সম্মান তো কনটেন্ট তৈরি করতে হবে এবং গুগল এনালাইসিস ব্যবহার করে কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। এবং গুগল সার্চ কনসাল গুগল এনালাইসিস ব্যবহার করে কনটেন্টের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করতে হবে কোন কন্টেনের বেশি ভিউ হচ্ছে কোথা থেকে ভিজিটর আসছে  কনভারশন কিভাবে হচ্ছে এসব বুঝলে আপনি ভবিষ্যতের জন্য আরও উন্নত বেশি ভিউ পাচ্ছে কোথা থেকে ভিজিটর সে কনভারশন কিভাবে হচ্ছে এসব বুঝলে আপনি ভবিষ্যতের জন্য তৈরি করতে পারবেন।

সঠিকভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা

ঠিক কিওয়ার্ড রিসার্চ করুনএকটি ব্লগে অর্গানিক ট্রাফিক কারণ সবচেয়ে প্রথমে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হচ্ছে সঠিক কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন। কিওয়ার্ড রিসার্চ এর মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন কোন বিষয়গুলোর লোকেরা খুঁজছে এবং আপনি সে বিষয়গুলো দিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন। নতুন ব্লগার ওয়েবসাইট আধুনিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় বিষয়টি যে সকল কিওয়ার্ডের সাথে সম্পর্কিত তা খুঁজে বের করে আপনি আপনার ব্লগের অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এমনকি ব্যবহার করুন যা আপনার টার্গেট অডিয়েন্স এর জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।

এসইও অপ্টিমাইজেশন নিয়মিত আপডেট করুন

ওয়েবসাইটের কনটেন্ট সঠিক এসই টেকনিক প্রয়োগ করা অপরিহার্য। কেবলমাত্র সঠিক কিওয়ার্ডের ব্যবহার করা হয় কন্টেন্ট একটি এক মিটার ডিসক্রিপশন এবং ইউআরএল গঠন ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন যখন আপনি নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর ওপর বিষয় লেখেন। তখন প্রতিটি প্যারাগ্রাফ এর মধ্যে সে কেউ অন্তর্ভুক্ত করুন কিন্তু এটি অতিরিক্ত ভাবে ব্যবহার করবেন না। ব্লগে টাইটেল সাবটাইটেল এবং মেয়েটা ডেসক্রিপশন কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে ভুলবেন না এর বেসিক গুলো যেমন এএলটি ট্যাগ হেডিং ট্যাগ ইত্যাদি ভুলে যাবেন না

আপনার ব্লগে নতুন এবং সংপ্রিয় ভিজিটর আনার উপায় (১১-১৫)

উচ্চমানের কনটেন্ট তৈরি করুন

প্রধান একটি বিষয় হলো কনটেন্টটেন্ট তৈরি করুন তৈরি করা, কনটেন্ট আকর্ষণীয় তথ্যপূর্ণ এবং পাঠকদের প্রয়োজন মেটানো হয় তাহলে অবশ্যই ভিজিটররা আসবেন, আপনার ব্লগে উচ্চমানের কনটেন্ট রাখুন এবং তা নিয়মিত আপডেট করুন যদি আপনি নতুন ব্লগার ওয়েবসাইট অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় নিয়ে লিখছেন তাহলে কি উদাহরণ দিয়ে সাজাতে পারেন।

বিভিন্ন বাস্তবকে এস  ই স্টাডি ব্যবহার করতে পারেন। ব্লগার দের জন্য সহায়ক পরামর্শ দিতে পারেন তারা কিভাবে কাজ শুরু করবেন। এছাড়াও এর ফলে পাঠকরা আপনার কনটেন্টকে আগ্রহী হবে এবং তার পুনরায় আপনারা ওয়েবসাইটে ফিরে আসতে চাইব...

লোডিং স্পিড উন্নত করুন

ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড উন্নত করণ আজকের ডিজিটাল যুগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দ্রুত লোড হওয়া সাঈদ ব্যবহারকারীদের জন্য একটি ভালো অভিজ্ঞতা দেয় এবং তাদের সাইটে দীর্ঘ সময় থাকতে উৎসাহ করে। লোডিং স্পিড বাড়াতে কমপ্রেস করা ইমেজ ব্যবহার, অপ্রয়োজনীয় প্লাগিন কমানো, ক্যাশ ইন সুবিধা ঢালো করা এবং হোস্টিং সার্ভারের মান উন্নত করা খুবই কার্যকর। দ্রুত সাইড শুধু ভিজিটর বাড়ায় না, গুগল সার্চ রেংকিং ও উন্নত করে।

সঠিক ইউজার এক্সপেরিয়েন্স প্রদান করুন

একটি ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স ইউ এ ওয়েবসাইটের অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর জন্য অপরিহার্য। ব্লগে ডিজাইন সহজ হওয়া উচিত যাতে পাঠক্রম প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পায়। ওয়েবসাইটের পেজের সঠিক লেআউট রং দিয়ে  সম্মান তো হয়  এই এবং পরিষ্কার মেনু থাকা উচিত এর মাধ্যমে আপনি আপনার পাঠকদের জন্য অভিজ্ঞতা তৈরি করবেন যা আপনার ওয়েবসাইটে আসার জন্য পুনরায় উৎসাহিত করবে তাদেরকে।

স্মার্টলি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করুন

সোশ্যাল মিডিয়া বর্তমানে ব্লগের ট্রাফিক একটু অন্যতম মাধ্যম। ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম টুইটার লিংক দেন এবং ইউটিউবের মতো প্লাটফর্মে নিয়মিতভাবে কনটেন্ট শেয়ার করে এবং ব্লগের প্রতি আকর্ষণ দৃষ্টি রাখুন। আপনি আপনার ব্লগের লিংক শেয়ার করে এবং সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টার এর মাধ্যমে আরো বেশি ভিজিটর ড্রাইভ করাতে পারবেন বিশেষ করে নতুন ব্লগারদের জন্য ওয়েবসাইট ভিজিটর বাড়ানোর উপায় ভিডিও শেয়ার করলে মনোযোগ আকর্ষণ করতে হবে। 

ব্লগের জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করুন

ব্যাকলিংক লক রেশিও একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। অথবা ওয়েবসাইট থেকে লিংক পাওয়ার জন্য আপনার ওয়েবসাইটের অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর সম্ভব। তবে ব্যাকলিংক শুধুমাত্র সংখ্যায় নয় মানে গুরুত্বপূরন। নিয়মিত ব্যাক লিস্ট আপডেট রাখলে ব্লগের পারফরম্যান্স এবং বিশ্ব যোগ্যতা উভয় বাড়ে এটি ব্লগের ভিজিটরদের জন্য একটি নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করে এবং সার্চ ইঞ্জিনের রেংকিং ও প্রবাহিত করে।

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটের অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় (১৬-২১)

বর্তমান সময়ের মার্কেটিং আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হিসেবে কাজ করছে। আপনার সাইডে বিজি তোলার ক্ষেত্রে ইমেল মার্কেটিং খুবই স্বাভাবিক ভূমিকা রাখতে পারে। বর্তমানে অনেক মানুষ আছে যারা বিভিন্ন তথ্য পেতে ইমেইল চেক করন,। অর্থাৎ এ ধরনের মার্কেটিংয়ের জন্য মাধ্যম আপনি সম্ভাব্য ব্যবহারকারীদের সাইটে প্রকাশিত কন্টেন্টের লিংকসহ ইমেইল করতে পারেন।

এ ধরনের সেবা যত বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান আছে দেশে ও বিদেশে। বৈশ্বিকভাবে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পেজ বিশ্বস্ত সঙ্গে এক্ষেত্রে সেবা দিয়ে আসছেন। একটু google করলে জানতে পারবেন যে এই ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যম বেশ ভালো সংখ্যক অর্গানিক ভিজিটর পাওয়া যেতে পারে বাংলাদেশ ও দিন দিন মার্কেটিং এর ব্যবহার বেড়ে চলছে। দক্ষতা যত বাড়বে পদ্ধতি গুলোর কার্যকারিতা তথ্য ঘটে যেমন এসএল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিভাবে পাঠাবেন কত সময় পরপর কন্টেন্ট শেয়ার করবেন।

বা এসিও করার সময় কোন বিষয়ে থেকে নজর দিবেন কিওয়ার্ড সিলেকশন কেমন হবে বিষয়ের উপর প্রতিটি পদ্ধতি কার্যকারিতা নির্ভর করে কে বা না জানা পদার্থগুলো যত কার্যকর হবে ট্রাফিক আসবে। আর ট্রাফিকের সংখ্যা বাড়লে আপনাদের ওয়েবসাইট থেকে আয়ের সম্ভাবনাও অনেক বাড়বে, এবং গুগলের rank করবে।

ভিডিও মার্কেটিং

ভিডিও মার্কেটিং এর মাধ্যমে ব্র্যান্ড পরিচিত বৃদ্ধি পায় এবং সোশ্যাল মিডিয়ার শেয়ার এবং লাইক পাওয়া যায় ও ইউটিউব বা ফেসবুকের মত প্লাটফর্মে অর্গানিক ট্রপিক ও বাড়ে। একটি সফল ভিডিও ও মার্কেটিং কৌশলে ভালো স্ক্রিপ্ট ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক্স সাবটাইটেল মিউজিক এবং শক্তিশালী কল টু অ্যাকশন থাকা প্রয়োজন। নিয়মিত ভিডিও ও কনটেন্ট তৈরি করে প্রচুর করলে কেবল বিক্রয় বাড়ে না বরং ব্র্যান্ডের বিশ্বযজ্ঞ ও লম্বা মেয়াদী ভিজিটর এনগেজমেন্ট ও উন্নত হ...

ফোরাম পোস্টিং/প্রশ্ন উত্তর সাইট

এমন কিছু সাইট রয়েছে যেখানে ফোরাম পোস্টিং এর সুবিধা রয়েছে। এরপর অনেক বিজি তো রয়েছে তাদের অজানা বিষয় প্রশ্ন করে এসব সাইটে গিয়ে প্রশ্ন করলে একটি ফোরাম দাঁতের হাওয়া এসব প্রশ্নের উত্তরের জন্য ব্যবহারিক কর্মীদের কেউ না কেউ দিয়ে দেয়। এক্ষেত্রে আপনি যে ঠিক করতে পারবেন সেটা হচ্ছে আপনার কন্টেন্টের রিলেটেড করুন। সে ধরনের প্রশ্নের উত্তর ঘরে গিয়ে উত্তরের সঙ্গে সঙ্গে নিজের সাইটের প্রকাশিত কনটেন্ট এর লিংক জুড়ে দিন। ওই সাইটের ইউজার কারীরা তখন সম্পূর্ণ উত্তরটি পেতে আপনার লিংকে প্রবেশ করবে এর মাধ্যমে আপনার সাইট অর্গানিক ভিজিটর বাড়বে।

গেস্ট পোস্টিং করা

কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনাকে কনটেন্ট শেয়ার করতে পোস্ট করতে এবং কনটেন্ট থেকে লিংক দিতে হবে। সেই সাইট গুলো খুঁজে নিয়ে আপনি চাইলে আপনার সাইটের জন্য গিয়ে পোস্টিং করে প্রচুর পেতে পারেন। এই সাইটগুলোতে আপনি খুব সহজে কয়েকটি কন্টেন্ট পাবলিশ করতে পারবেন সেখানে দেওয়া কন্টাক্ট গুলোতে কিছু সেরা কিওয়ার যুক্ত করুন এবং সাথে সাথে সেগুলোকে কিছু ইন্টারন্যাশনাল লিংক করুন। এই প্রতিটি পদক্ষেপ আপনাকে অর্গানিক ভিজিটর বা ট্রাফিক পেতে সহায়তা করবে।

ইন্টারন্যাশনাল লিংক করার ফলে পাঠকরা আপনার পোষ্টটি পড়ার সময় আপনার আরেক টি বক্সে ক্লিক করে আপনার সাইটে চলে আসবে অন্য আর্টিকেল দেখার আগ্রহ থাকে। এভাবে আপনি যে পোস্টিং করে নিজের সাইটের প্রচুর ট্রাফিক আনতে পারবেন ও জানতে পারবেন।

ব্লক কমেন্টিং

কিছু কিছু সাইট রয়েছে যেখানে আপনি চাইলে কমেন্ট সেকশনে গিয়ে নিজের ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারবেন। ওটাকে ব্লক কমেন্টিং বলা হয় আপনি চাইলে সুন্দর করে কমেন্ট আপনার সাইটকে লিংক দিয়ে কমেন্ট করে নিজের ওয়েবসাইট কি ট্রাফিক আনতে পারেন। প্রথমে আপনি তাদের পোস্টটি পুরোপুরি ভালোভাবে পড়ে নিবেন ব্লক কমেন্টিং এটার মাধ্যমে ওয়েবসাইটে বেশি পরিমাণ ভিজিটর পাওয়া যা...

এসইও এবং সোশ্যাল মিডিয়ার শেয়ার

একটি সফল ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য অপরিহার্য কৌশল। ভালো এসিও কৌশল ব্যবহার করলে আপনার কনটেন্ট সার্চ ইঞ্জিল সহজে খুঁজে পাওয়া যায়, যার ফলে অর্গানিক ট্রপিক বাড়ে। এটি কেবল ভিজিটর আনে না বরং আপনার ওয়েবসাইটের রেংকিং ও উন্নত করে। অন্যদিকে সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট শেয়ার করলে ভিজিটর সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং ব্যবহারকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ সনাক্ত হয়। ফেসবুক টুইটার ইনস্টাগ্রাম লিংক ডাউন এবং ইউটিউবের মতো প্লাটফর্মের মত কনটেন্ট শেয়ার করলে ব্র্যান্ডের দৃশ্যমান অনেক বেশি বৃদ্ধি পাওয়া যায়। 

এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কনটেন্ট ভাইরাল হওয়ার সুযোগ থাকে, যা আরো নতুন ভিজিটর আনে। এসইও এবং সোশ্যাল শেয়ার এর সমন্বয় করলে কেবল ট্রাফিক বাড়ে না ব্র্যান্ডের বিচ্ছেদযজ্ঞ তাও বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত কনটেন্ট আপডেট শেয়ার এবং এনগেজমেন্ট মনিটর করলে দীর্ঘমেয়াদি ডিজিটর ধরে রাখা সম্ভব হয়। এজন্য প্রতিটি ব্লগকে এসইও এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় কার্যকর ভাবে ব্যবহার করা উচিত। প্রথমে পাতার কোন ওয়েব সাইটে কন্টেন্ট দেখবে আর কোনটি দেখবে না তা নির্ভর করে এর ওপর যে ওয়েব সাইটে যত ভালো সে ওয়েবসাইট গুগল তত বেশি এগিয়ে থাকে গুগল সার্চ কনসিল এর পদ্ধতির কথা মাথায় রেখে কনটেন্ট তৈরি সেখানে প্রয়োজনে কিওয়ার্ড দেওয়া এবং এমন নানান কাজের মাধ্যমে এসেও করা হয়।

সঠিকভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা হলে নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে google সার্চ করলে সে বিষয়ের উপর তৈরি ওয়েবসাইট কন্টেন্ট বা ওয়েবসাইট থেকে google সামনের দিকে দেখাবে। আর এর মাধ্যমে  ওয়েবসাইটের প্রতিদিন অনেক অর্গানিক ভিক্টররা আসা শুরু করবে তো ভিজিটর বাড়বে তাই একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এছাড়াও বর্তমান সময়ের সোশ্যাল মিডিয়ায় হচ্ছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ জনপ্রিয় একটি প্লাটফর্ম আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইট থেকে সঠিকভাবে বিন্যাস সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম টুইটার প্রিন্টার রেস্ট ইত্যাদি প্ল্যাটফর্ম মার্কেটিং করে প্রচুর মিনিস্টার নিয়ে আসতে পারেন আপনার ওয়েবসাইটে।

ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিট বাড়ানোর উপায় (২২-৪০)

সঠিক ক্যাটাগরি ও ট্যাগ ব্যবহার করুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ডিজাইনে বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরি এবং টেকনিক্যাল টিপস গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত কন্টেন্ট ক্যাটাগরিতে ভালো এবং ইউনিক আর্টিকেল লং টেল কিওয়ার্ড আর প্রসঙ্গিক ক্রপিং নির্বাচন জরুরী। এরপর এসইও ক্যাটাগরিতে টাইটেল মেটাডিকশন হেডিং ইউআরএল স্ট্রাকচার এবং ইমেজ অল ট্যাগ ব্যবহার করে কনটেন্ট অপটিমাইজেশন করা যায়। সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাটাগরিতে নিয়মিত শেয়ার ব্যবহার এবং ভিডিও বা ইম্প্রো গ্রাফিক্স যোগ করার ভিজিটর এনগেজমেন্ট বাড়ায়।

 টেকনিক্যাল দিক থেকে ব্লগের, লোডিং স্পিড উন্নত করা, মোবাইল ফ্রেন্ডলি ডিজাইন রাখা এসসিসিএল ব্যবহার করা ক্যাশিং এবং এম পি এল ইন্টিগ্রেশন করা গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও ব্যাগলিং বিল্ডিং ইন্টারন্যাশনাল লিংকিং কন্টেন্ট রিফেক্ট কমেন্ট এনগেজমেন্ট এবং গুগল অ্যানালিটিক্স ট্র্যাকিং নিয়মিত করলে দীর্ঘমেয়াদি অর্গানিক বৃদ্ধি করা সম্ভব। এই সকল ক্যাটাগরি এবং টেকনিক্যাল টিপস একত্রে ব্যবহার করলে ব্লগার ওয়েবসাইটে ভিজিটর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য বাড়ানো যাবে বলে মনে হয়।

ব্লগারের নেভিগেশন সহজ রাখুন

বিষয়টি ওয়েবসাইটে ব্যবহারকারী অভিজ্ঞতা উন্নত করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি পরিষ্কার ও সুশৃংখল নেভিগেশন মেনু ভিজিটরদের সহজে ব্লগের বিভিন্ন অংশে পৌঁছাতে সাহায্য করে। হোম পেজ ক্যাটাগরি জনপ্রিয় পোস্ট এবং যোগাযোগের লিংক গুলো স্পষ্ট ভাবে প্রদর্শন করা উচিত। ড্রপডাউন মেনু ব্যবহার করলে সব ক্যাটাগরিতে দ্রুত নেভিগেশন সম্ভব হয়। এছাড়াও ব্যাঙ্ক টু হোম বাটন সার্চ বক্স এবং ট্যাগগুলো ব্যবহারকারীদের ব্লগের সময় কাটতে উৎসাহ করে। মোবাইল ফিল্ডিং নেগেটিভেশন রাখলে স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীরাও সহজে সাইডে ঘুরে দেখতেপারে। 

অডিয়েন্সের ফিডব্যাক নিন এবং এপ্লাই করুন

অডিয়েন্সের ফিডব্যাক নিন এবং এপ্লাই করুন ওয়েবসাইট বা ব্লগের উন্নত জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ভিজিটরদের মতামত সংগ্রহ করলে তাদের চাহিদা ও পছন্দ বোঝা যায়, যা কনটেন্ট তৈরি বা সার্ভিস উন্নত করতে সহায়তা করে। ফিডব্যাক ফ্রম কমেন্ট সেকশন সোশ্যাল মিডিয়া কমেন্ট বা সার্ভে ব্যবহার করে ওর অডিয়েন্সের মতামত নেওয়া যায় এবং প্রাপ্ত ফিডব্যাক বিশ্লেষণ করে প্রাসানকিক পরিবর্তন ও আপডেট ব্লগে প্রয়োগ করলে ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি পায় এবং তাদের এনগেজমেন্টও বাড়ে। এ ছাড়া অডিয়েন্সের মতামত অনুযায়ী কন্টেন্ট বা ডিজাইন পরিবর্তন করলে ভিজিটর রম মনে করে যে তাদের মতামতের গুরুত্ব রয়েছে। নিয়মিত ফিডব্যাক নেওয়া এবং এপ্লাই করা এটি একটি ব্লগারকে তার ভিজিটরদের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে গড়ে তোলে সাহায্য করে।

ব্লগের জন্য রেগুলার ব্রেকআপ রাখুন

এই বিষয়টি ব্লগারের নিরাপত্তা ও স্থানীয়ত্বের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।, নিয়মিত ব্যাকআপ করলে হ্যাকি, সার্ভার ক্রাশ বা অন্য যেকোনো প্রযুক্তিগত সমস্যার ফলে ডেটা হারানোর ঝুঁকি কমে। ব্যাকআপের মাধ্যমে আপনার ব্লগার থেকে সব পোস্ট ইমেজ কনফিগারেশন এবং থিম নিরাপদ থাকে। সংস্কৃত ব্যাকআপ সেটআপ করলে সময়মতো সফটওয়্যার ডেটা সংরক্ষিত হয় এবং ব্লগ পুনরুদ্ধায় করা সহজ হয়। এটি একটি কেবল ডেটা ও সুরক্ষা দেয় না বরং ব্লগারের ধারাবাহিকতা ও ভিজিটরদের অভিজ্ঞতা উন্নত করে।

শেষ কথা

ব্লক বা ওয়েবসাইটের সফলতা নির্ভর করে ধারাবাহিকতা কনটেন্টের মান এবং তারা ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতার উপর। নিয়মিত এসি ও অপটিমাইজেশন ডিজিটাল ফিডব্যাক গ্রহণ নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং সোশ্যাল মিডিয়ার সংখ্যাও উপস্থিতি বজায় রাখলে ব্লগারের অর্গানিক ভিজিটর এবং এনগেজমেন্ট উভয় বৃদ্ধি পায়। ছোট ছোট টিপসগুলো একত্রিত করে সঠিকভাবে প্রয়োগ করলে ব্লক একটি শক্তিশালী বিশ্বাসযোগ্য প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়। তাই ধৈর্য ধরে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করা এবং নিয়মিত মনিটরিং করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উপরে উক্ত টিপস গুলো যদি আপনারা সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে করতে পারেন তাহলে আপনাদের ব্লগের অবশ্যই ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর  বাড়বে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অথেন্টিক সাইট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url